পবিত্র কুরআন » বাংলা » সূরা আর-রাহমান

বাংলা

সূরা আর-রাহমান - Verses Number 55
اقْتَرَبَتِ السَّاعَةُ وَانشَقَّ الْقَمَرُ ( 1 ) আর-রাহমান - Ayaa 1
কেয়ামত আসন্ন, চন্দ্র বিদীর্ণ হয়েছে।
وَإِن يَرَوْا آيَةً يُعْرِضُوا وَيَقُولُوا سِحْرٌ مُّسْتَمِرٌّ ( 2 ) আর-রাহমান - Ayaa 2
তারা যদি কোন নিদর্শন দেখে তবে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং বলে, এটা তো চিরাগত জাদু।
وَكَذَّبُوا وَاتَّبَعُوا أَهْوَاءَهُمْ ۚ وَكُلُّ أَمْرٍ مُّسْتَقِرٌّ ( 3 ) আর-রাহমান - Ayaa 3
তারা মিথ্যারোপ করছে এবং নিজেদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করছে। প্রত্যেক কাজ যথাসময়ে স্থিরীকৃত হয়।
وَلَقَدْ جَاءَهُم مِّنَ الْأَنبَاءِ مَا فِيهِ مُزْدَجَرٌ ( 4 ) আর-রাহমান - Ayaa 4
তাদের কাছে এমন সংবাদ এসে গেছে, যাতে সাবধানবাণী রয়েছে।
حِكْمَةٌ بَالِغَةٌ ۖ فَمَا تُغْنِ النُّذُرُ ( 5 ) আর-রাহমান - Ayaa 5
এটা পরিপূর্ণ জ্ঞান, তবে সতর্ককারীগণ তাদের কোন উপকারে আসে না।
فَتَوَلَّ عَنْهُمْ ۘ يَوْمَ يَدْعُ الدَّاعِ إِلَىٰ شَيْءٍ نُّكُرٍ ( 6 ) আর-রাহমান - Ayaa 6
অতএব, আপনি তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন। যেদিন আহবানকারী আহবান করবে এক অপ্রিয় পরিণামের দিকে,
خُشَّعًا أَبْصَارُهُمْ يَخْرُجُونَ مِنَ الْأَجْدَاثِ كَأَنَّهُمْ جَرَادٌ مُّنتَشِرٌ ( 7 ) আর-রাহমান - Ayaa 7
তারা তখন অবনমিত নেত্রে কবর থেকে বের হবে বিক্ষিপ্ত পংগপাল সদৃশ।
مُّهْطِعِينَ إِلَى الدَّاعِ ۖ يَقُولُ الْكَافِرُونَ هَٰذَا يَوْمٌ عَسِرٌ ( 8 ) আর-রাহমান - Ayaa 8
তারা আহবানকারীর দিকে দৌড়াতে থাকবে। কাফেরা বলবেঃ এটা কঠিন দিন।
كَذَّبَتْ قَبْلَهُمْ قَوْمُ نُوحٍ فَكَذَّبُوا عَبْدَنَا وَقَالُوا مَجْنُونٌ وَازْدُجِرَ ( 9 ) আর-রাহমান - Ayaa 9
তাদের পূর্বে নূহের সম্প্রদায়ও মিথ্যারোপ করেছিল। তারা মিথ্যারোপ করেছিল আমার বান্দা নূহের প্রতি এবং বলেছিলঃ এ তো উম্মাদ। তাঁরা তাকে হুমকি প্রদর্শন করেছিল।
فَدَعَا رَبَّهُ أَنِّي مَغْلُوبٌ فَانتَصِرْ ( 10 ) আর-রাহমান - Ayaa 10
অতঃপর সে তার পালনকর্তাকে ডেকে বললঃ আমি অক্ষম, অতএব, তুমি প্রতিবিধান কর।
فَفَتَحْنَا أَبْوَابَ السَّمَاءِ بِمَاءٍ مُّنْهَمِرٍ ( 11 ) আর-রাহমান - Ayaa 11
তখন আমি খুলে দিলাম আকাশের দ্বার প্রবল বারিবর্ষণের মাধ্যমে।
وَفَجَّرْنَا الْأَرْضَ عُيُونًا فَالْتَقَى الْمَاءُ عَلَىٰ أَمْرٍ قَدْ قُدِرَ ( 12 ) আর-রাহমান - Ayaa 12
এবং ভুমি থেকে প্রবাহিত করলাম প্রস্রবণ। অতঃপর সব পানি মিলিত হল এক পরিকম্পিত কাজে।
وَحَمَلْنَاهُ عَلَىٰ ذَاتِ أَلْوَاحٍ وَدُسُرٍ ( 13 ) আর-রাহমান - Ayaa 13
আমি নূহকে আরোহণ করালাম এক কাষ্ঠ ও পেরেক নির্মিত জলযানে।
تَجْرِي بِأَعْيُنِنَا جَزَاءً لِّمَن كَانَ كُفِرَ ( 14 ) আর-রাহমান - Ayaa 14
যা চলত আমার দৃষ্টি সামনে। এটা তার পক্ষ থেকে প্রতিশোধ ছিল, যাকে প্রত্যখ্যান করা হয়েছিল।
وَلَقَد تَّرَكْنَاهَا آيَةً فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 15 ) আর-রাহমান - Ayaa 15
আমি একে এক নিদর্শনরূপে রেখে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِي وَنُذُرِ ( 16 ) আর-রাহমান - Ayaa 16
কেমন কঠোর ছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 17 ) আর-রাহমান - Ayaa 17
আমি কোরআনকে সহজ করে দিয়েছি বোঝার জন্যে। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
كَذَّبَتْ عَادٌ فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِي وَنُذُرِ ( 18 ) আর-রাহমান - Ayaa 18
আদ সম্প্রদায় মিথ্যারোপ করেছিল, অতঃপর কেমন কঠোর হয়েছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
إِنَّا أَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ رِيحًا صَرْصَرًا فِي يَوْمِ نَحْسٍ مُّسْتَمِرٍّ ( 19 ) আর-রাহমান - Ayaa 19
আমি তাদের উপর প্রেরণ করেছিলাম ঝঞ্জাবায়ু এক চিরাচরিত অশুভ দিনে।
تَنزِعُ النَّاسَ كَأَنَّهُمْ أَعْجَازُ نَخْلٍ مُّنقَعِرٍ ( 20 ) আর-রাহমান - Ayaa 20
তা মানুষকে উৎখাত করছিল, যেন তারা উৎপাটিত খর্জুর বৃক্ষের কান্ড।
فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِي وَنُذُرِ ( 21 ) আর-রাহমান - Ayaa 21
অতঃপর কেমন কঠোর ছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 22 ) আর-রাহমান - Ayaa 22
আমি কোরআনকে বোঝার জন্যে সহজ করে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
كَذَّبَتْ ثَمُودُ بِالنُّذُرِ ( 23 ) আর-রাহমান - Ayaa 23
সামুদ সম্প্রদায় সতর্ককারীদের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল।
فَقَالُوا أَبَشَرًا مِّنَّا وَاحِدًا نَّتَّبِعُهُ إِنَّا إِذًا لَّفِي ضَلَالٍ وَسُعُرٍ ( 24 ) আর-রাহমান - Ayaa 24
তারা বলেছিলঃ আমরা কি আমাদেরই একজনের অনুসরণ করব? তবে তো আমরা বিপথগামী ও বিকার গ্রস্থরূপে গণ্য হব।
أَأُلْقِيَ الذِّكْرُ عَلَيْهِ مِن بَيْنِنَا بَلْ هُوَ كَذَّابٌ أَشِرٌ ( 25 ) আর-রাহমান - Ayaa 25
আমাদের মধ্যে কি তারই প্রতি উপদেশ নাযিল করা হয়েছে? বরং সে একজন মিথ্যাবাদী, দাম্ভিক।
سَيَعْلَمُونَ غَدًا مَّنِ الْكَذَّابُ الْأَشِرُ ( 26 ) আর-রাহমান - Ayaa 26
এখন আগামীকল্যই তারা জানতে পারবে কে মিথ্যাবাদী, দাম্ভিক।
إِنَّا مُرْسِلُو النَّاقَةِ فِتْنَةً لَّهُمْ فَارْتَقِبْهُمْ وَاصْطَبِرْ ( 27 ) আর-রাহমান - Ayaa 27
আমি তাদের পরীক্ষার জন্য এক উষ্ট্রী প্রেরণ করব, অতএব, তাদের প্রতি লক্ষ্য রাখ এবং সবর কর।
وَنَبِّئْهُمْ أَنَّ الْمَاءَ قِسْمَةٌ بَيْنَهُمْ ۖ كُلُّ شِرْبٍ مُّحْتَضَرٌ ( 28 ) আর-রাহমান - Ayaa 28
এবং তাদেরকে জানিয়ে দাও যে, তাদের মধ্যে পানির পালা নির্ধারিত হয়েছে এবং পালাক্রমে উপস্থিত হতে হবে।
فَنَادَوْا صَاحِبَهُمْ فَتَعَاطَىٰ فَعَقَرَ ( 29 ) আর-রাহমান - Ayaa 29
অতঃপর তারা তাদের সঙ্গীকে ডাকল। সে তাকে ধরল এবং বধ করল।
فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِي وَنُذُرِ ( 30 ) আর-রাহমান - Ayaa 30
অতঃপর কেমন কঠোর ছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
إِنَّا أَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ صَيْحَةً وَاحِدَةً فَكَانُوا كَهَشِيمِ الْمُحْتَظِرِ ( 31 ) আর-রাহমান - Ayaa 31
আমি তাদের প্রতি একটিমাত্র নিনাদ প্রেরণ করেছিলাম। এতেই তারা হয়ে গেল শুষ্ক শাখাপল্লব নির্মিত দলিত খোয়াড়ের ন্যায়।
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 32 ) আর-রাহমান - Ayaa 32
আমি কোরআনকে বোঝার জন্যে সহজ করে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
كَذَّبَتْ قَوْمُ لُوطٍ بِالنُّذُرِ ( 33 ) আর-রাহমান - Ayaa 33
লূত-সম্প্রদায় সতর্ককারীদের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল।
إِنَّا أَرْسَلْنَا عَلَيْهِمْ حَاصِبًا إِلَّا آلَ لُوطٍ ۖ نَّجَّيْنَاهُم بِسَحَرٍ ( 34 ) আর-রাহমান - Ayaa 34
আমি তাদের প্রতি প্রেরণ করেছিলাম প্রস্তর বর্ষণকারী প্রচন্ড ঘূর্ণিবায়ু; কিন্তু লূত পরিবারের উপর নয়। আমি তাদেরকে রাতের শেষপ্রহরে উদ্ধার করেছিলাম।
نِّعْمَةً مِّنْ عِندِنَا ۚ كَذَٰلِكَ نَجْزِي مَن شَكَرَ ( 35 ) আর-রাহমান - Ayaa 35
আমার পক্ষ থেকে অনুগ্রহ স্বরূপ। যারা কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে, আমি তাদেরকে এভাবে পুরস্কৃত করে থকি।
وَلَقَدْ أَنذَرَهُم بَطْشَتَنَا فَتَمَارَوْا بِالنُّذُرِ ( 36 ) আর-রাহমান - Ayaa 36
লূত (আঃ) তাদেরকে আমার প্রচন্ড পাকড়াও সম্পর্কে সতর্ক করেছিল। অতঃপর তারা সতর্কবাণী সম্পর্কে বাকবিতন্ডা করেছিল।
وَلَقَدْ رَاوَدُوهُ عَن ضَيْفِهِ فَطَمَسْنَا أَعْيُنَهُمْ فَذُوقُوا عَذَابِي وَنُذُرِ ( 37 ) আর-রাহমান - Ayaa 37
তারা লূতের (আঃ) কাছে তার মেহমানদেরকে দাবী করেছিল। তখন আমি তাদের চক্ষু লোপ করে দিলাম। অতএব, আস্বাদন কর আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী।
وَلَقَدْ صَبَّحَهُم بُكْرَةً عَذَابٌ مُّسْتَقِرٌّ ( 38 ) আর-রাহমান - Ayaa 38
তাদেরকে প্রত্যুষে নির্ধারিত শাস্তি আঘাত হেনেছিল।
فَذُوقُوا عَذَابِي وَنُذُرِ ( 39 ) আর-রাহমান - Ayaa 39
অতএব, আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী আস্বাদন কর।
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 40 ) আর-রাহমান - Ayaa 40
আমি কোরআনকে বোঝবার জন্যে সহজ করে দিয়েছি। অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
وَلَقَدْ جَاءَ آلَ فِرْعَوْنَ النُّذُرُ ( 41 ) আর-রাহমান - Ayaa 41
ফেরাউন সম্প্রদায়ের কাছেও সতর্ককারীগণ আগমন করেছিল।
كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا كُلِّهَا فَأَخَذْنَاهُمْ أَخْذَ عَزِيزٍ مُّقْتَدِرٍ ( 42 ) আর-রাহমান - Ayaa 42
তারা আমার সকল নিদর্শনের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল। অতঃপর আমি পরাভূতকারী, পরাক্রমশালীর ন্যায় তাদেরকে পাকড়াও করলাম।
أَكُفَّارُكُمْ خَيْرٌ مِّنْ أُولَٰئِكُمْ أَمْ لَكُم بَرَاءَةٌ فِي الزُّبُرِ ( 43 ) আর-রাহমান - Ayaa 43
তোমাদের মধ্যকার কাফেররা কি তাদের চাইতে শ্রেষ্ঠ ? না তোমাদের মুক্তির সনদপত্র রয়েছে কিতাবসমূহে?
أَمْ يَقُولُونَ نَحْنُ جَمِيعٌ مُّنتَصِرٌ ( 44 ) আর-রাহমান - Ayaa 44
না তারা বলে যে, আমারা এক অপরাজেয় দল?
سَيُهْزَمُ الْجَمْعُ وَيُوَلُّونَ الدُّبُرَ ( 45 ) আর-রাহমান - Ayaa 45
এ দল তো সত্ত্বরই পরাজিত হবে এবং পৃষ্ঠপ্রদর্শন করবে।
بَلِ السَّاعَةُ مَوْعِدُهُمْ وَالسَّاعَةُ أَدْهَىٰ وَأَمَرُّ ( 46 ) আর-রাহমান - Ayaa 46
বরং কেয়ামত তাদের প্রতিশ্রুত সময় এবং কেয়ামত ঘোরতর বিপদ ও তিক্ততর।
إِنَّ الْمُجْرِمِينَ فِي ضَلَالٍ وَسُعُرٍ ( 47 ) আর-রাহমান - Ayaa 47
নিশ্চয় অপরাধীরা পথভ্রষ্ট ও বিকারগ্রস্ত।
يَوْمَ يُسْحَبُونَ فِي النَّارِ عَلَىٰ وُجُوهِهِمْ ذُوقُوا مَسَّ سَقَرَ ( 48 ) আর-রাহমান - Ayaa 48
যেদিন তাদেরকে মুখ হিঁচড়ে টেনে নেয়া হবে জাহান্নামে, বলা হবেঃ অগ্নির খাদ্য আস্বাদন কর।
إِنَّا كُلَّ شَيْءٍ خَلَقْنَاهُ بِقَدَرٍ ( 49 ) আর-রাহমান - Ayaa 49
আমি প্রত্যেক বস্তুকে পরিমিতরূপে সৃষ্টি করেছি।
وَمَا أَمْرُنَا إِلَّا وَاحِدَةٌ كَلَمْحٍ بِالْبَصَرِ ( 50 ) আর-রাহমান - Ayaa 50
আমার কাজ তো এক মুহূর্তে চোখের পলকের মত।
وَلَقَدْ أَهْلَكْنَا أَشْيَاعَكُمْ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ ( 51 ) আর-রাহমান - Ayaa 51
আমি তোমাদের সমমনা লোকদেরকে ধ্বংস করেছি, অতএব, কোন চিন্তাশীল আছে কি?
وَكُلُّ شَيْءٍ فَعَلُوهُ فِي الزُّبُرِ ( 52 ) আর-রাহমান - Ayaa 52
তারা যা কিছু করেছে, সবই আমলনামায় লিপিবদ্ধ আছে।
وَكُلُّ صَغِيرٍ وَكَبِيرٍ مُّسْتَطَرٌ ( 53 ) আর-রাহমান - Ayaa 53
ছোট ও বড় সবই লিপিবদ্ধ।
إِنَّ الْمُتَّقِينَ فِي جَنَّاتٍ وَنَهَرٍ ( 54 ) আর-রাহমান - Ayaa 54
খোদাভীরুরা থাকবে জান্নাতে ও নির্ঝরিণীতে।
فِي مَقْعَدِ صِدْقٍ عِندَ مَلِيكٍ مُّقْتَدِرٍ ( 55 ) আর-রাহমান - Ayaa 55
যোগ্য আসনে, সর্বাধিপতি সম্রাটের সান্নিধ্যে।

বই

  • কেয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপরবক্ষ্যমাণ গ্রন্থে কিয়ামত দিবস, কিয়ামতের দৃশ্যাবলি ও ভয়াবহতা, কিয়ামতপরবর্তী শঙ্কাবিদূর ঘটনাসমূহ বিশ্লিষ্ট আকারে আলোচিত হয়েছে।

    সংকলন : আব্দুল মালেক আল-কুলাইব

    অনুবাদক : আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/262011

    Download :কেয়ামতের ভয়াবহতা ও তারপর

  • নবী সা. যেভাবে হজ করেছেন (জাবের রা. যেমন বর্ণনা করেছেন)প্রতিটি ইবাদতেরই কিছু নিয়ম-পদ্ধতি রয়েছে। আল্লাহ্ তা‘আলা নিজে তা বর্ণনা করেছেন অথবা রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে তা বর্ণনা করতে বলেছেন। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম হিজরতে পরে একটি মাত্র হজ্জ করেছিলেন। সেই হজ্জকে বিদায় হজ বলা হয়; কারণ তিনি সেই হজ্জে মানুষ থেকে বিদায় নিয়েছিলেন। এই হজ্জেই রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম হজ্জের নিয়মপদ্ধতি শিক্ষা দিয়েছেন এবং বলেছিলেন: “তোমরা আমার কাছ থেকে তোমাদের হজ্জের পদ্ধতি জেনে নাও”। এই হজ্জের বর্ণনা দিয়েছেন বিশিষ্ট সাহাবী জাবের ইবন আব্দিল্লাহ্ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু। গ্রন্থটিতে এই হাদীসটি বিভিন্ন ব্যাখ্যাসহ উপস্থাপন করা হয়েছে।

    সংকলন : মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আল আলবানী

    সম্পাদক : আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া

    অনুবাদক : নুমান বিন আবুল বাশার

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/357770

    Download :নবী সা. যেভাবে হজ করেছেন (জাবের রা. যেমন বর্ণনা করেছেন)নবী সা. যেভাবে হজ করেছেন (জাবের রা. যেমন বর্ণনা করেছেন)

  • যিলহজ, ঈদ ও কোরবানিযিলহজ মাসের প্রথম দশক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়। এ দশকে এবাদত-বন্দেগির তুলনায় আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় অন্য কোনো কাল ও সময় নেই মর্মে হাদিসে এসেছে। আরাফা দিবস মাগফেরাত ও জাহান্নাম থেকে মুক্তিলাভের শ্রেষ্ঠ দিবস, যে দিবসের রোজা বিগত ও আগত এক বছরের পাপের কাফফারা। এ দিবসটিও যিলহজ মাসের প্রথম দশকেই অবস্থিত। ইয়াউমুন নাহর, যা হাদিসের ভাষ্যানুযায়ী সমধিক মহিমান্বিত দিবস, যিলহজের প্রথম দশকেই অবস্থিত। বড় ঈদ ও কোরবানি এ দশকেই স্থান পেয়েছে, এবং উভয়টারই রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আহকাম। আমাদের বর্তমান রচনাটি উল্লিখিত সবকটি বিষয়কেই আলোচনায় এনেছে যথার্থভাবে। রচনাটি পাঠকবৃন্দের উপকারে আসবে বলে আমাদের আশা।

    সংকলন : আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান

    সম্পাদক : নুমান বিন আবুল বাশার

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/60461

    Download :যিলহজ, ঈদ ও কোরবানিযিলহজ, ঈদ ও কোরবানি

  • মাতাপিতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্যমাতাপিতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা স্থান পেয়েছে আলোচ্য বইটিতে। আশা করি পাঠক মাত্রই উপকৃত হবেন।

    সংকলন : মুফতী আব্দুল মান্নান

    সম্পাদক : আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/77896

    Download :মাতাপিতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্যমাতাপিতার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য

  • তওবা কেন ও কিভাবেমুসলমানের জীবনে তাওবার গুরুত্ব, তাওবার উপকরণ ও শর্ত ইত্যাদি বিষয়ে বক্ষ্যমাণ গ্রন্থে আলোচনা করা হয়েছে। আল কুরআন ও বিশুদ্ধ হাদিসের দলিলসমৃদ্ধ বইটিতে উল্লিখিত হাদিসসমূহে শিক্ষণীয় বিষয়গুলোও বইটিতে উপস্থাপন করা হয়েছে।

    সংকলন : আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/236784

    Download :তওবা কেন ও কিভাবে

ভাষা

Choose সূরা

বই

Choose tafseer

Participate

Bookmark and Share